Details, Fiction and একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

বিড়াল খুব প্রেমময় একটি পোষা প্রাণী হয়ে থাকে এর মতো মৃন্ময় আর কোন প্রাণী হয় না। বিড়ালকে খুব সহজেই পোষ মানানো যায়। একে প্রশিক্ষিত করাও খুব সহজ। এছাড়া বিড়ালের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম হয়ে থাকে।

গাছের ছায়ায়, রোদের ভিতরে, বাদামী পাতার ভিড়ে;

একটি মহাকাশ যুদ্ধ জাহাজের জন্য সবচেয়ে বাস্তবসম্মত/বৈজ্ঞানিক চেহারা কি হবে?

পশুটি সামাজিক প্রজাতির হলেও এরা নির্জন শিকারি। শিকারি হিসেবে এই প্রাণীটি ক্রেপাসকুলার অর্থাৎ ভোরে এবং সন্ধ্যায় বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। বিড়াল খুব তীক্ষ্ণ বা খুব উচ্চ কম্পাঙ্ক শুনতে পায় যেমন ইঁদুর এবং অন্যান্য ছোট প্রাণীদের সৃষ্ট শব্দ। এরা ফেরোমন নিঃসৃত করে উপলব্ধি করতে পারে।

এই পোস্টটি আমরা সাজিয়েছি বিড়াল সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে যার মাধ্যমে আপনি বিড়াল সম্পর্কে বেশ ধারণা পেয়ে যাবেন।

जंगली बिल्लियों की कितनी प्रजातियाँ मनुष्य को ज्ञात हैं? उत्तर:

বিশ্বব্যাংকের এই পরিসংখ্যানে প্রতি পাঁচ বছর অন্তর গড় আয়ুর হিসাব দেয়া হয়েছে। ১৯৭০ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত সময়ে গড় আয়ু মাত্র এক বছর বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় গড় আয়ু ছিল ৪৯ বছর।

হ্যাঁ, গৃহপালিত বিড়াল একটি কঠোর মাংসাশী। এর খাদ্যে প্রধানত আমিষ থাকে এবং সুস্থ থাকার জন্য প্রাণীজ প্রোটিন গ্রহণের প্রয়োজন হয়। বিড়ালের পাচনতন্ত্র মাংস হজম করার জন্য অভিযোজিত হয় এবং উদ্ভিদের খাবার কার্যকরভাবে হজম করতে পারে না।

বিড়ালের শব্দ হিসেবে আমরা কেবল “মিঁউ” শব্দটির সঙ্গেই পরিচিত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বিড়ালের শব্দ ভান্ডারে রয়েছে ১০০টিরও অধিক ভিন্ন ভিন্ন শব্দ। বিখ্যাত বিড়াল বিশেষজ্ঞ জিসকিন বলেছেন, “বিড়ালরা সাধারণ কান্নার শব্দ থেকে শুরু করে কুঁচকানো পর্যন্ত বিভিন্ন রকমের একশোর অধিক কণ্ঠস্বরে কথা বলতে পারে।

একটি পুরুষ গৃহপালিত বিড়ালের সাধারণ শারীরস্থানের চিত্র এদের মাথা থেকে দেহের দৈর্ঘ্যে প্রায় ৪৬ সেমি (১৮ ইঞ্চি) এবং উচ্চতা প্রায় ২৩–২৫ সেমি (৯–১০ ইঞ্চি) হয়ে থাকে এবং এদের লেজ প্রায় ৩০ সেমি (১২ ইঞ্চি) লম্বা হয়। মহিলাদের তুলনায় চেয়ে পুরুষদের আকার বড় হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্কদের গার্হস্থ্য বিড়ালের ওজন সাধারণত ৪ এবং ৫ কেজি (৯ এবং ১১ পা) হয়।

↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; moneytalksnews নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

তাহলে আপনি উঁকি মারতে পারেন আমাদের ফেসবুক পেজ এ!!

ইসলামিক বিড়ালের নাম বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । যারা বিড়াল লালন পালন করতে পছন্দ করেন তারা নিজেদের সন্তানের নামের মত বিড়ালের নামও ইসলামিক ভাবে রাখতে চান।

বিড়াল নিশাচর প্রাণী। বিড়ালের চোখের রেটিনা কুইনাইন নামক একটি পদার্থ দ্বারা আবৃত, যার কারণে এদের চোখ আলোক সংবেদনশীল হয়। এ কারণে রাতের বেলায় আমরা বিড়ালের চোখ জ্বলতে দেখি। বিড়ালের চোখের পর্দা তিনস্তর বিশিষ্ট। এদের ঘ্রাণশক্তি খুবই উন্নত। এরা শুধুমাত্র ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খাবার খায়। কোনো বিড়ালের নাকের ভেতরে যদি মাংস বেড়ে যায় অথবা কোন কারণে নাক বন্ধ হয়ে যায়, read more সেই কয়দিন তারা খাওয়ায় রুচি হারিয়ে ফেলে এবং আস্তে আস্তে রোগা হয়ে যায়। বিড়ালের শ্রবণশক্তি মানুষের তুলনায় ৬ গুণ বেশি। এজন্য এরা কোনো শব্দ শুনলে খুব দ্রুতই ঘাড় মাথা ঘুরিয়ে দেখার চেষ্টা করে এবং খুব সামান্য শব্দেই চমকে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *